দক্ষিণ চট্টগ্রামের একটি উপজেলা বাঁশখালী। যার প্রধান সড়ক; তীব্র যানজট ও ভাড়া নৈরাজ্যের স্বর্গরাজ্য। এই সড়কের একদিকে যেমন থাকে তীব্র যানজট অন্যদিকে থাকে ভাড়া নৈরাজ্যের মতো যান মালিক পক্ষের দিন
চট্টগ্রামে বৃষ্টি এখন আর প্রকৃতির ছন্দ নয়, এটি হয়ে উঠেছে এক প্রকার রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতার প্রতীক। বৃষ্টি শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই শহরের মানুষ যে ভয় নিয়ে দরজা বন্ধ করে, সে
বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জ কিংবা শহর-সবখানেই মসজিদ ও মাদরাসা আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনের অপরিহার্য অংশ। এগুলো শুধুই ইবাদতের স্থান নয়, বরং মানবিকতা, একতা ও সম্প্রীতিরও কেন্দ্র। কিন্তু দুঃখজনকভাবে অনেক এলাকায় দেখা
প্রবাসীরা কেবল অর্থ পাঠান না—তাঁরা প্রিয় মাতৃভূমির জন্য এক অপ্রতিরোধ্য নির্ভরতার নাম। তাঁরা দেশের জন্য পরিশ্রম করেন, ঘাম ঝরান, জীবন উৎসর্গ করেন-তবু প্রাপ্য সম্মান পান না। সময় এসেছে তাঁদের ‘রেমিট্যান্স
রাষ্ট্রীয় কাঠামোর বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সামনে জনগণের দীর্ঘ লাইন নয়, বরং পেছনের ছায়াময় লেনদেনই আমাদের অনেক সমস্যা জিইয়ে রাখছে। থানায় যাবে ভিকটিম, ভূমি অফিসে যাবে ক্ষতিগ্রস্তরা-এটাই তো ছিল কাঙ্ক্ষিত চিত্র।
জুম’আর নামায আদায় করতে ইতোমধ্যে বেশকিছু মসজিদে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই জুম’আর দিনে মসজিদের প্রায়ই ইমাম সাহেবের আলোচনা অগোছালো, অপ্রাসঙ্গিক এবং কিচ্ছাকাহিনী নির্ভর! ধর্মীয় আলোচনা হয় ঠিকই কিন্তু
একটি জনপদের সভ্যতা ও সংস্কৃতির পরিচয় মেলে তার ইতিহাসচিহ্ন, অবকাঠামো ও মূল্যবোধে। গুণীজনদের স্মৃতিকে ধারণ করে যে যাত্রাপথ সমাজে গড়ে ওঠে, সেসব পথে তাঁদের নামে সড়ক নামকরণও একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক
বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় দেশ। স্বাধীনতার অর্ধশতকের বেশি সময় পেরিয়ে এলেও আমরা এখনো প্রতিরক্ষা ও প্রযুক্তির খাতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সাধন করতে পারিনি। অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, বিশেষ করে আমাদের প্রতিবেশীরা দ্রুতগতিতে
বায়ুকে ভর করে আকাশে ভেসে চলা যান্ত্রিক এক বিস্ময়ের নাম “বিমান”। মানুষের যাতায়াতকে দ্রুত, আরামদায়ক ও নিরাপদ করে তুলতে এর গুরুত্ব অপরিসীম। বৈমানিকের দক্ষ নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এ যন্ত্র আধুনিক যোগাযোগের
সমাজে বহু বছর ধরেই কিছু ঘৃণ্য প্রথা আমাদের সংস্কৃতির নামে রন্ধ্রে রন্ধ্রে বাসা বেঁধেছে। এই অপসংস্কৃতিগুলো সমাজের শরীরে এমন এক ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে, যা এখনই রোধ না করলে পুরো জাতিকে