রাষ্ট্রীয় কাঠামোর বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সামনে জনগণের দীর্ঘ লাইন নয়, বরং পেছনের ছায়াময় লেনদেনই আমাদের অনেক সমস্যা জিইয়ে রাখছে। থানায় যাবে ভিকটিম, ভূমি অফিসে যাবে ক্ষতিগ্রস্তরা-এটাই তো ছিল কাঙ্ক্ষিত চিত্র।
জুম’আর নামায আদায় করতে ইতোমধ্যে বেশকিছু মসজিদে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই জুম’আর দিনে মসজিদের প্রায়ই ইমাম সাহেবের আলোচনা অগোছালো, অপ্রাসঙ্গিক এবং কিচ্ছাকাহিনী নির্ভর! ধর্মীয় আলোচনা হয় ঠিকই কিন্তু
একটি জনপদের সভ্যতা ও সংস্কৃতির পরিচয় মেলে তার ইতিহাসচিহ্ন, অবকাঠামো ও মূল্যবোধে। গুণীজনদের স্মৃতিকে ধারণ করে যে যাত্রাপথ সমাজে গড়ে ওঠে, সেসব পথে তাঁদের নামে সড়ক নামকরণও একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক
বায়ুকে ভর করে আকাশে ভেসে চলা যান্ত্রিক এক বিস্ময়ের নাম “বিমান”। মানুষের যাতায়াতকে দ্রুত, আরামদায়ক ও নিরাপদ করে তুলতে এর গুরুত্ব অপরিসীম। বৈমানিকের দক্ষ নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এ যন্ত্র আধুনিক যোগাযোগের
সমাজে বহু বছর ধরেই কিছু ঘৃণ্য প্রথা আমাদের সংস্কৃতির নামে রন্ধ্রে রন্ধ্রে বাসা বেঁধেছে। এই অপসংস্কৃতিগুলো সমাজের শরীরে এমন এক ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে, যা এখনই রোধ না করলে পুরো জাতিকে
নীতি, ন্যায়ের কথা আমরা হরহামেশা শুনি। কেউ মুখে বলে, কেউ মঞ্চে গর্জে ওঠে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সমাজে এমন এক শ্রেণির মানুষের আধিপত্য বেড়েছে, যারা কথার আড়ালে লুকিয়ে রাখে কর্মের কলুষ। কথায়
বিশ্ব যখন নিস্তব্ধ, মুসলিম বিশ্ব যখন ভয়ে কুঁকড়ে যাওয়া ভেড়ার পাল—ঠিক তখনই সাহসিকতার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় ইরান। ইরান শুধু একটি রাষ্ট্র নয়, এটি একটি বিপ্লবের নাম, আত্মমর্যাদার প্রতীক। তাদের রয়েছে
আজ ২৩ জুন—বাঙালির ইতিহাসে এক গভীর কালো দিন, এক চিরস্থায়ী যন্ত্রণার নাম। ১৭৫৭ সালের এই দিনে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সূচনা হয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ
যুদ্ধ হয় আধিপত্য বিস্তারের স্বার্থে। শক্তিশালী রাষ্টগুলো মিত্রদের পক্ষ নেয় প্রতিপক্ষকে দমানোর জন্য। এতে করে লেগে যায় বিশ্বযুদ্ধ। ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস তাই বলে। ধরলাম ৩য় বিশ্বযুদ্ধ লাগতে চলেছে।
গ্রাম্য রাজনীতি আর পরকীয়ার চরিত্রের মাঝে বিস্তর সাদৃশ্য। যেভাবে পরকীয়ায় সম্পর্কের নামে ঘটে চরিত্রহনন, ঠিক তেমনই গ্রামীণ রাজনীতিতে আদর্শের নামে চলে অসাধুতা, প্রতিহিংসা আর নোংরামি।আজকের গ্রাম্য রাজনীতি যেন নীতিহীন কিছু